1. admin@uttorbongerkhobor.com : admin :
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ১০:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
নওগাঁর বদলগাছি তে নজর কেড়েছে ১২শ কেজি ওজনের কালা মানিক “নিভৃত দীপের আলো” জমির জন্যে নিজ বাবা-মা আর চাচির হাতেই জীবন দিতে হলো নবম শ্রেনীতে পড়া জান্নাতির নওগাঁর নদী দখল ও দূষণে পরিবেশ হুমকির মুখে, সরেজমিনে পরিদর্শনে নদী রক্ষা কমিশন মান্দায় ডাচ্ বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং জোতবাজার শাখার আয়োজনে গ্রাহকদের সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গ্রাহক সমাবেশ ও ওঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত নওগাঁ জেলায় এবার ২২ মে থেকে আম সংগ্রহ শুরু হবে রায়পুরায় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উদ্বোধন উপলক্ষে আলোচনা সভা বরানগর ৯ নম্বর ওয়ার্ড যুব কংগ্রেস কর্মীবৃন্দের পরিচালনায়,‌ রবীন্দ্র জয়ন্তী উৎসব এবং শিল্পী বরণ অনুষ্ঠান। টিকটকার সমাজ সখিপুর ককটেল হামলায় দু সহোদর আহত
বিজ্ঞপ্তিঃ
সম্মানিত পাঠকগণ, সকলের প্রতি সালাম "আসসালামু আলাইকুম" আপনাদের সহযোগিতা ও ভালোবসায় এগিয়ে যাচ্ছে অনলাইন(প্রিন্ট আবেদনকৃত) ভিত্তিক জনপ্রিয় গণমাধ্যম " উত্তরবঙ্গের খবর" সকল ধরনের সংবাদ সবার আগে পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

কৃষক ধান বিক্রয়ে ন্যায্যমূল পেতে হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসকে নির্দেশনা দিচ্ছেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মাসুদুল হাসান।

  • প্রকাশকাল: শনিবার, ৩ মে, ২০২৫
  • ৬১ বার পড়া হয়েছে

মীর জুবাইর আলম হবিগঞ্জঃ

হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলা আসামপাড়া, জারুলিয়া আমরোড সহ বিভিন্ন বাজারে কৃষকগন ধান বিক্রয়ে ন্যায্য মূল না পাওয়া।সাংবাদিক মীর জুবাইর আলম মোবাইল ফোনে বাংলাদেশ সরকারের খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচি মোঃ মাসুদুল হাসান কে অবগত করে বলেন যে সরকার মন প্রতি ১৪০০ টাকায় কৃষকের নিকট থেকে ধান ক্রয় করে। কিন্তুু খোলা বাজারে ব্যবসায়ীরা মন প্রতি কৃষকের নিকট থেকে ৮০০ টাকার বেশী ধান ক্রয় করছেন না । যার ফলে কৃষক বড় ধরনের ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

তৎক্ষণিক খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মাসুদুল হাসান হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোঃ ফরিদ উদ্দিন কে নিদর্শনা প্রদান করেন, যে কৃষক তার ধান বিক্রয়ে ন্যায্য মূল্যে পায় এবং কোন প্রকার সেন্ডিকেট করে কৃষকের ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে দিকে লক্ষ রাখতে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচি মোঃ মাসুদুল হাসান বিষয়টি হবিগঞ্জে জেলা প্রশাসকে অবগত করতে সাংবাদিক মীর জুবাইর আলম অনুরোধ করেন।খাদ্য মন্ত্রনালয়ের সচিব মোঃ মাসুদুল হাসান বলেন কৃষক মাতার ঘাম পায়ে পেলে রোদ বৃষ্টিতে যে পরিশ্রম করে ফল ফলায় আমরা কখনও তাদের ঋণ পরিশোধ করতে পারব না। কোন কৃষক যেন কোথাও প্রতারিত ও ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।সেদিকে সকলকে লক্ষ রাখতে হবে। বিষয়টি হবিগঞ্জে জেলা প্রশাসক মোঃ ফরিদ উদ্দিন কে অবগত করলে তিনি বলেন সচিব স্যার আমাকে আপনার বিষয়টি বলেছে। কৃষক যেন সরকারি গোদামে ধান বিক্রয় করে সে গুলি আপনারা প্রচার করুন এবং সরকারি গুদামে ধান বিক্রয় করতে উদ্বুদ্ধ করুন তাহলে কৃষক তার ধান বিক্রয়ে ন্যায্য মূল্য পেয়ে যাবে। ১ জন কৃষক সরকারি গুদামে ২ টন ধান বিক্রয় করতে পারবে। সরকারি গুদামে ধান বিক্রয় করতে যদি কোন কৃষক হয়রানিতে শিকার হয়। আমাকে জানাবেন আমি সঙ্গে সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

এরকম আরো সংবাদ পড়ুন
© Developed by Borendro IT
Theme Customized By BreakingNews