কারিমা খাঁন দুলারী,,, আমি মহাবীর সাহসী বাঙালি দুরন্ত গতিতে এগিয়ে চলি, ঐ হিংস্র বাঘের গর্জনের থাবা এরিয়ে বিজয়ের পতাকা তুলি। আমি নির্মম মর্ম সংগ্রাম করে বাঁচি অন্তহীন জীবনে অবিরত, এই
কারিমা খাঁন দুলারী আর কতদিন বন্দী থাকবো ঐ বিষয়ের কারাগারে। মোর গর্জে ওঠে হৃদয় মন যতো তীর মারুক এ অন্তরে। মোর বিদ্রোহী কন্ঠে ধ্বনিত হয় বুকে দহন কম্পন জ্বালা, ঐ
কারিমা খাঁন দুলারী,খুলনা জেলা ফুলতলা। আদর সোহাগে ভরে দিও এ মনের বাসনা কামনা, ভালোবাসা ছাড়া জীবনে চাই না দেনা পাওনা। দুটি মন হয় যদি মোদের বীণি সুতায় গাঁথা, কি করে
কবি মোঃসাখাওয়াত হোসেন খান ছুঁয়ে দিলাম ছুটির দিন ছুটি তোমায় ভুলতে, তোমার নিমন্ত্রণে রঙিন হৃদয় ভেঙ্গে দুলতে। ঠেলাঠেলির গুলিস্তানে কেনাকাটায় পড়ে ধুম ঈদের খুশি দেশের টানে নতুন পোশাকে চুম। মানুষের
মোঃ সাখাওয়াত হোসেন খান যেখানে ফ্যাসিবাদীরা মানুষের বাকস্বাধীনতা হরণ করে। স্বাধীনতা বলতে কিছুই থাকে না। সেই অবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়ার নামই স্বাধীনতা। বাঙালির স্বাধীনতা যুগে যুগে ভুলুণ্ঠিত হয়েছে হচ্ছে, সর্বশেষ
কারিমা খাঁন দুলারী খুলনা জেলা ফুলতলা নই আমি চিত্র শিল্পী, তবুও এঁকেছি তাহার ছবি। হৃদয়ের একাডেমীতে প্রকাশ করে রেখেছি সবি। আজ কাল তো প্রেমের,চলছে খুব তো ত্রাণ। ছলনার ভালোবাসায় দেখি,হারায়
শরীফ এলাহী এক কাপ চা কারো অপেক্ষায় কারো ঠোঁটের উষ্ণ আলিঙ্গনের প্রতিক্ষায়। গোল টেবিল স্নিগ্ধ সকাল গভীর অরণ্য বিরাটকায় গাছ থমকে দাঁড়ানো পাতা ঝরা বৃক্ষের পাতা গুলো পরার মর মর